সংসার মেয়েদের পরিচয় কিংবা অবলম্বন নয়
মানসী রায়
'প্রাক্তন ' ছবিটার কথা মনে আছে? বছর তিনেক আগের এই অত্যন্ত জনপ্রিয় ছবিতে দেখানো হয়েছিল এক উচ্চাকাঙ্খী নারী, তার উচ্চাকাঙ্খাহীন, স্ত্রীর প্রতি উদাসীন, গোঁয়ার, ক্ষুদ্র মানসিকতার স্বামীর সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে না পেরে শেষমেশ বিবাহবিচ্ছেদের পথ বেছে নেয়। এই ঘটনার বেশ কিছু বছর পরে সেই স্বামী (ছবির নায়ক) এবং তার বর্তমান স্ত্রীর সঙ্গে তার ট্রেনের কামরায় হঠাৎ করেই দেখা হয়ে যায়। এর পর ছবি যত এগোতে থাকে ছবির গল্প ও চরিত্ররা আস্তে আস্তে দর্শককে বোঝাতে থাকে একটি মেয়ের কাছে সংসারের মাহাত্ম্য ও গুরুত্ব ঠিক কতখানি! ঠিক কতটা আপোষ এবং ত্যাগ করতে হয় একটি মেয়েকে সংসার টিকিয়ে রাখতে গেলে। পুরো ছবি জুড়েই এই বিষয় নিয়ে নায়কের বর্তমান স্ত্রী প্রাক্তন স্ত্রীকে জ্ঞান দান করে চলেন এবং শেষপর্যন্ত দর্শকের প্রত্যাশা মতোই প্রাক্তনের বোধোদয় হয় ও সে তার পূর্ব সংসার জীবনে নিজের 'ভুল' গুলো বুঝতে পেরে অনুতপ্ত হয়। ছবি শেষ হয়। দর্শকও খুশি। মহিলা দর্শকেরা আরও খুশি । মূল সমস্যাটা কিন্তু একই জায়গায় অবিচল থেকে যায় – মেয়েদের স্বামী – সংসারের কনসেপ্ট বা মজ্জাগত ধারণা। স্বামী সংসারকে এই রকম ভাবে গ্লোরিফাই সিনেমা-সিরিয়াল সর্বত্রই করা হয়ে থাকে। এর কারণ আর কিছুই না, 'সংসার' শব্দটার প্রতি মানুষের, আরও নির্দিষ্ট করে বললে, মেয়েদের বিশ্বাস এবং এই ধরণের গল্পের মধ্যে দিয়েই মেয়েদের বর্তমান সামাজিক অবস্থান ও তাদের প্রায়োরিটি পরিষ্কার হয়ে যায়।
বলাই বাহুল্য, আজও, এই একবিংশ শতকে দাঁড়িয়েও অধিকাংশ মেয়েই বিবাহোত্তর সংসারকেই জীবনযাপনের এক ও একমাত্র অবলম্বন বলে মনে করে বা তাদের সেটাই মনে করানো হয়। যে মেয়েটির গায়ের রঙ কালো বা যে মেয়েটি তথাকথিত অসুন্দর, তার মাথায় ছেলেবেলা থেকেই তার বিয়ে নিয়ে এবং তার বাবার সেই সংক্রান্ত খরচের বিপুলতার চিন্তা ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। এগুলো বহুল চর্চিত, বহুল বর্ণিত, বহুল সমালোচিত অথচ সজ্ঞানে বহুল উপেক্ষিত বিষয়। সমস্যা হচ্ছে, বেশির ভাগ মেয়েই কিন্তু এতে কোনও আপত্তি করে না। যেন তেন প্রকারেণ তারা বিয়েটা করতেই চায়। আমাদের সমাজ ব্যবস্থায় বৈবাহিক সম্পর্ক তৈরিই হয় মূলতঃ অর্থের ভিত্তিতে। মেয়ের বাবা অর্থ সহযোগে ( খালি হাতে কখনওই নয়) মেয়েকে তুলে দেন একটি পুরুষের হাতে, যাতে সেই পুরুষটি পরবর্তীকালে মেয়েটির সমস্ত খরচাপাতি এবং দেখভালের দায়িত্ব নেয়। সেজন্যই একটি মেয়ের কাছে তার স্বামী-সংসার এবং জীবনধারণের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ এক হয়ে যায়। ফলস্বরূপ ,যে মেয়েটি পুরোপুরি স্বামীর উপার্জনের ওপর নির্ভরশীল, নিজের ভরণপোষণের বিনিময়ে সে সংসার নামক স্বেচ্ছাদাসত্ব মাথা পেতে নেয় বা নিতে বাধ্য হয়। এই রকম অনেক মেয়েই আছে যারা দিনের পর দিন স্বামীর কাছে অত্যাচারিত হওয়ার পরও তাকে ছেড়ে আসে না। এর প্রথম কারণটা যে অর্থনৈতিক, সেটা সহজেই অনুমেয়। ধরে নেওয়া যেতে পারে দ্বিতীয় কারণটা হয়তো সামাজিক। কিন্তু এর একটা তৃতীয় কারণও আছে – সংসারের মোহ! সংসারই তার জগৎ। সেটাই তার পরিচয়, আইডেন্টিটি! সেখান থেকে বেরিয়ে এলে কে সে? মা, কাকিমা, জ্যেঠিমা, মামীমা, বৌদি বা কারুর স্ত্রী – এই পরিচয় এবং ডাকে সে নিজেকে সুরক্ষিত বোধ করে! মেয়েদের এই বোধটাই যে সর্বনাশা, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না!
অনেক ক্ষেত্রেই, বা বলা ভালো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ছেলের বিয়ে দেওয়ার পরে বাড়ির পরিচারিকাকে তার কাজ থেকে অব্যহতি দেওয়া হয় তার জায়গাটা পুত্রবধূকে দেওয়া হবে এই মানসিকতায়। ছেলের পরিবার তো অবশ্যই, মেয়েটির পরিবার এমনকি মেয়েটি নিজেও এর মধ্যে কোনও অস্বাভাবিকতা লক্ষ্য করে না, উপরন্তু সর্বত ভাবে মনে করে সেই নতুন সংসারের খুঁটিনাটির দায়িত্ব এর পর থেকে তার। বিয়ে হয়েছে অথচ শ্বশুরবাড়িতে সংসারের কাজ করতে হয় না- এটা মেয়েদের কাছে প্রায় অবিশ্বাস্য এবং বিস্ময়কর একটি ব্যাপার। কারণ একটাই, স্বামী, সংসার ও পরবর্তীতে সন্তান পালন – এর বাইরে মেয়েদের ভূমিকা নিয়ে মেয়েরা নিজেরাই আত্মবিশ্বাসী নয়। কেবল অর্থনৈতিক ভাবে স্বামীর ওপর নির্ভরশীল গৃহবধূরাই নয়, অনেক চাকুরিরতা, রোজগারী মহিলাও সংসার সম্বন্ধে অত্যধিক সচেতন, সংসারকে কেন্দ্র করেই তাঁদের যাবতীয় ভাবনাচিন্তা এবং তাঁর বাইরের জগৎ বা কর্মজগৎটাকে গৌণ ও স্বামী-সংসারকে মুখ্য ভেবে তৃপ্তি লাভ করেন। বেশকিছু কাজের জায়গায় নারীরা পুরুষদের চেয়ে কম বেতন, কম পারিশ্রমিক পান (ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি যার অন্যতম উদাহরণ) এবং এই বৈষম্য তাঁরা অনেকেই বিনা প্রতিবাদে মেনে নেন কারণ তাঁরা নিজেরাই বিশ্বাস করেন তাঁদের স্বামী / পুরুষ সঙ্গীর রোজগারটাই আসল, তাঁদেরটা অতিরিক্ত, না হলেও চলে!
একই ভাবে, সংসারের চাপ নিজেদের প্রতিভার চর্চা বা স্ফূরণের অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে – এই ধরণের অনুযোগও নিতান্তই অজুহাত বই কী! এসব ক্ষেত্রে তাঁরা যে আসলে নিজেদের গুণের জোরে পরিচিত হওয়ার চেয়ে সংসারে পাঁচজনের একজন হতে চাওয়াকেই বেশি প্রায়োরিটি দিতে চেয়েছেন বা দিয়েছেন, সে বিষয়ে কোনও দ্বিমতের অবকাশ নেই।
ব্যতিক্রম যে নেই, তা তো নয়! প্রচুর মহিলা আছেন যাঁরা এই রকম ছাঁচে ঢালা নন। তবুও, কোনও সুউপায়ী, স্বাবলম্বী, আত্মনির্ভর বিবাহবিচ্ছিন্না নারীকে যখন দ্বিতীয় বা তৃতীয়বার বিয়ে করতে দেখা যায়, তখন বিয়ে যে শুধু স্থায়ী পুরুষসঙ্গী এবং তথাকথিত 'রক্ষক'-এর মিথ নয়, একটা সুস্থ সংসারের বাসনা, সেটা মনে হওয়া বোধকরি খুব অস্বাভাবিক না! এখানে পরিচয় নয়, অবলম্বনটাই প্রধান।
অন্যদিকে, অবিবাহিত নারীদের ক্ষেত্রে এই সংসার সম্পর্কিত সমস্যাগুলো আরও জটিল এবং মনস্তাত্ত্বিক। অনেককেই দেখা যায় বিপথে চলে যেতে এবং সেই সিদ্ধান্ত বা জীবনের জন্য তাঁরা তাঁদের বিয়ে না হওয়াকেই দায়ী করেন। আবার এমনও কেউ কেউ আছেন, যাঁরা স্বামী, সন্তান, শ্বশুর, শাশুড়ী সহ নিজের একটি সংসার কল্পনা করে নেন এবং সবার সঙ্গে সেই কাল্পনিক সংসারের গল্প খুব স্বাভাবিক ভাবেই করেন যাতে কেউ তাঁকে অন্যদের থেকে আলাদা না ভাবে। অর্থাৎ, বিবাহোত্তর সংসার সমাজের একটি প্রয়োজনীয় উপাদানও বটে!
আশ্চর্যের বিষয় হল, এই বিপুল সংখ্যক নারী যাঁরা স্বামী এবং সংসারকে অবলম্বন করে বেঁচে থাকেন বা বাঁচার কথা ভাবেন, তাঁদের খুব কম সংখ্যকই কিন্তু নিজে অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার কথা ততক্ষণ ভাবেন না যতক্ষণ না তাঁদের স্বামী বা পুরুষসঙ্গীটি উপার্জনে অক্ষম হয়ে পড়ছেন। এখানেও সেই সংসার বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টাই মুখ্য, নিজের পায়ে দাঁড়ানোটা নয়।
কাজেই, মেয়েদের আগে বুঝতে হবে যে, সংসার বস্তুতঃ একটি পরিবারে থাকা প্রতিটি মানুষের সম্মিলিত যাপন। এটি চালনা করার জন্য প্রত্যেকেরই সমান ভূমিকা থাকা উচিত। সংসারে থাকাটা একটা চয়েস বা বাধ্যতা, কিন্তু তা কোনওভাবেই কারুর একমাত্র পরিচয় হতে পারে না। উচ্চবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত স্তরে মেয়েদের কদর কম হওয়া বা বিয়ের সময় পণপ্রথার ভয়ে অবৈধ ভাবে কন্যাভ্রূণ হত্যার জন্য অনেকাংশে দায়ী কিন্তু মেয়েদের এই শুধুমাত্র স্বামী-সংসার অবলম্বন করে থাকার মানসিকতা, যা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে চারিয়ে গেছে এবং এখনও যাচ্ছে। ঘরের সাংসারিক কাজকর্মকে অধিকাংশ মানুষই 'কাজ' বলে মনে করে না যেহেতু তা অর্থকরী নয়। সংসার যে কেবলমাত্র পারস্পরিক সহাবস্থানের একটি পদ্ধতি, জীবনধারণের অবলম্বন নয় এবং বিয়ের চেয়ে উপার্জনশীল হওয়াটা যে মেয়েদের জন্য বেশি দরকারী, মেয়েরা যতদিন না নিজেরা বুঝছে, নারীবাদ এবং নারী-পুরুষের সমানাধিকার শুধুমাত্র কথার কথা হয়েই থেকে যাবে।
প্রয়োজনীয় লেখা।
ReplyDeleteঅনেক অনেক ধন্যবাদ। 😊
Deleteভীষণ ভালো লাগল পড়ে মনটা ভরে গেল । ধন্যবাদ জানাই ।আজকের দিনে দাঁড়িয়ে আজও ভুলতে পারিনা বা না বলা কথাগুলো উচ্চারিত হওয়া তে ভীষণ তৃপ্ত হলাম ।
Deleteশুধু লেখাতেই আবদ্ধ হলে হবে না , বাস্তবকে মান্যতা দিতে হবে , হতে হবে কুসংস্কার মুক্ত |
Deleteঅনেক ধন্যবাদ 😊😊❤
Deleteঠিক বলেছেন।
DeleteOnek Onek Dhannobad. Ja amader
DeleteShamajer bastobota.
অনেক ভাল লাগল আমার কথা গুলো আপনি বলেছেন।
Deleteখুব সত্য কথা ।কিন্ত এই সংসারে থাকতে থাকতে নিজের জন্য বাঁচতে চাইলেও বাঁচা যাই না । সেই শক্তিটা যেন হারিয়ে যাই ।
DeleteGarbage in.
DeleteExcellent!!!
Delete👍👍👍
ReplyDelete😊😊❤
Delete,💝
DeleteNice to meet you
DeleteDarun Lekha.
ReplyDeleteঅনেক অনেক ধন্যবাদ। 😊
DeleteDarun
ReplyDelete😊😊❤❤
DeleteThe title is true but very tough to adjust in our society.
Deleteভালো লাগলো
ReplyDelete😊😊😊☺☺ ধন্যবাদ। 😊
Deleteভালো লাগল।
ReplyDeleteঅনেক অনেক ধন্যবাদ। 😊
DeleteEkdom thik bolechis. Financial freedom ta khub joruri. But again, that patriarchal sentiment has been instilled so deep in the socio-economic value, it's difficult to convince women that they are not to be suppressed by men. Time lagbe.
ReplyDeleteসেটাই রে! 😔😔 তোর টাইমলাইনেই দু-একজন দেখলাম অল্পস্বল্প বিরোধীতা করেছেন। শুধু চাকরি করলেই কি উপার্জন করা হয়, সংসার সামলেও অনেক কিছু করা যায়...ওই অনেক কিছু করাতে আমার কোনও সমস্যা নেই, সমস্যা ওই সংসার সামলেও কথাটাতে! এই ব্যাপারগুলো মেয়েরা কবে বুঝবে??!!! 😔
DeleteOsadharon lekha..much needed
ReplyDeleteঅনেক অনেক ধন্যবাদ। 😊
DeleteAsadharan lekha.. Nari purush er soman adhikaar kothata hoi to sottiii kotha hoyeii theke jabe..
ReplyDelete👍👍👍
DeleteAsedharon.amra maye r ameder boro sotru
ReplyDeleteকথাটা অনেক ক্ষেত্রেই ঠিক।
DeleteKhub valo laglo...
ReplyDeleteঅনেক অনেক ধন্যবাদ। 😊
DeleteBhishon darkari kotha gulo.
ReplyDelete😊😊😊👍
DeleteKhub bastob kotha..Much luv ��
ReplyDelete❤❤❤
DeleteHi Diganta.... Well said... But could you please explain what financial freedom actually is?
ReplyDeleteযথেষ্ট সাবলীল লেখা । সাংসারিক কাজকে কাজ বলে মনে না করার কারণ এই যে, মেয়েরা জ্ঞানত তাদের মায়েদের শুধু পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার চেষ্টা করে যেতে দেখেছে , তাদেরও কিছু প্রাপ্য থাকতে পারে সেকথা ভাবলেও অমঙ্গল হয়। অলিখিত এমন আরো আরো বহু বিষয় আছে যা সাধারণত মেয়েরা নিজের এক্তিয়ারের বাইরে মনে করতে করতেই বেড়ে ওঠে ।
ReplyDeleteঠিক বলেছেন!
DeleteVallagse
DeleteRight, mayder kai may der kotha bujte hobe, na hole kechu hobe na
ReplyDeleteDekho manosi oi digonte dekho.....
ReplyDeleteExactly.Ami nijey vuktovugi.amakeu kichudin age songsar namok gondite bedhe dewar jonno kor cholchilo daitter Nam diye and amr carrier bisorjoner jonnou kor Kora hochilo.r seta korchilo amr boyfriend. But ultimately Ami berie aste able hoi
ReplyDeleteআপনাকে কুর্ণিশ! আপনি বেরিয়ে আসতে পেরেছেন! অনেকেই এটাকে ভালোবাসা ভেবে নিয়ে চরম ভুল করে! যদিও সেটা আমার ইচ্ছাকৃত বলেই মনে হয়!
DeletePlzzz help me
DeleteJibon ta sonogram Kaj ta bache thaker chabi kathi
ReplyDeleteThanks Taniya for sharing this.
ReplyDeleteTHANKS FOR SHARING
ReplyDeleteKhub upojogi lekha ekhonkar somaj er jonno....
ReplyDeleteAmar Biyer por Amar husband er porichito onek jethima, kakima der kach theke sunte hoye6e swami e sob.. swamir sonman e naaki Amar sonman...
Bolai bahullo tarao jothesto sikkhito, Ami vebe uthte pari na ekjon sikkhito manush hoyeo ki kore bolte pare ai dhoroner kotha...
Uni amake bolechhen Amar swami chaay ni bole Ami kono din o kaaj korar kotha vabteo pari ni..
Amake uni saradin a ek bar holeo bojhaben songsar taai sob...
Emon ki Amar nonod o ai montobbye ekmot...
Patta deben na
DeleteAnek adhunik mohilarao kintu eta vabe
Deleteআমি লক্ষ্য করে দেখেছি, এই ধরণের কথাবার্তা মেয়েরাই মেয়েদের বেশি বলে। এরা নিজেরা নিজেদের যেমন গুরুত্বহীন ভাবেন, পরিবারের অন্য মেয়েদেরও তেমনটা তৈরি করতে চান। এতে আমার মনে হয় সিনেমা-সিরিয়ালেরও কিছু ভূমিকা আছে। বিশেষ করে বাংলা/হিন্দি সিরিয়ালগুলো তো যেন এদের জন্যই তৈরি হয়! চেষ্টা করুন এসব কথা এবং 'আদর্শ'কে পাত্তা না দিতে। আর আপনি নিজে যাতে পারদর্শী সেটাকেই প্রাধান্য দিন। উপার্জনের রাস্তা আপনার খুশি/যোগ্যতা মতো বেছে নিন। এর চেয়ে বড় জবাব হয় না!
DeleteEi bishoy ta khub chhoto thakte amar ma Amay bujhiye chilen.Ektu boro hote bujhechilum je sheta tar nijer opor sangsar namok bojha chapiye dewar poroborti upolobdhi chilo.Chhoto thekei tai jantam nijer paye darate hobe.Ajke Ami ekjan bank official & bibahita.Sangsar ei achi Tobe porichiti Amar onyo.
ReplyDeleteএটাই তো চাই 👍❤
Deleteসঠিক কথা। নারী স্বাধীনতার অন্যতমপ্রধান স্তর হচ্ছে স্বীয় উপার্জন।
ReplyDelete👍👍👍👍 😊❤
Deleteসঠিক কথা। সুস্থ জীবন যাপনের জন্য নারী দের উপার্জন করতেই হবে। না হলে বাড়ি তে নারী চিরকাল উপেক্ষিত থেকে যাবে। সমানাধিকার তো আসবেই না। বরং বঞ্চনা র স্বীকার হতে হবে।
ReplyDeleteএকদম! এই ব্যাপারে কোনও দ্বিমত থাকতে পারে না!
Deleteপুরোপুরি একমত হতে পারলাম না।সমাজ বদলেছে।এখন অনেক ছেলরাই চায় যে মেয়েরাও উপার্জন করুক।স্বাবলম্বী হওক।তাতে করে স্বামদেরও সম্মান ও গুরুত্ব বাড়ে সমাজে।ব্যালেন্স করে দুই দিক বজায় রাখতে পরলে আমার মনে হয় সার্বিকভাবে ভালো একটা জায়গা তৈরী হয়। এটা একান্ত আমার মতামত। করো ভালো না লগলে মাপ করবেন।
ReplyDeleteচাওয়াটাও ছেলেদের দিক থেকে আসতে হবে??? তাও তাদের সম্মান বা গুরুত্ব বাড়ানোর জন্য? মেয়েদের নিজেদের পায়ের তলার মাটি শক্ত করার জন্য বা নিজেদের পরিচয় গড়ে তোলার জন্য নয়? আশ্চর্য! আর এই সংসার চাকরি ব্যালেন্স করে চলার কথাটা শুধুমাত্র মেয়েদের ক্ষেত্রেই কেন বলা হবে বলতে পারেন? কেন ছেলেদের ক্ষেত্রেও নয়?
DeleteIt's ture fact.
ReplyDeleteAnek mohila ache..Tara husband r porichoye beche thakte valobase..nijera hoyto kono chakri korar capacity rakhe na..kintu bachha Manus korar dohai diye seta cover Kore r jsob Meyers sob kichu samliye chakri teo established tader kotha sonay..ete adote j nijeder i aprogota prokash hoy ..seta bojhe na...Amar to Mone hoy chelera ajkal anek beshi open minded..barong mohila ra nijeder badlate parlo na..fb WhatsApp e sabolil adhukinakara kintu manosikotar dik theke sei agekar mentality niye Bose ache..porer barir vat futlo kina sei niye I beshi worried
ReplyDeleteHaa mondo bolen ni ml
DeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeleteMeyeder nijeder modhey sonsar sami niye biswaser je sikar choriye ache janina kobe ta upatito hobe
ReplyDelete😔😔😔😔 এটাই তো দুঃখের! পুরুষতান্ত্রিকতা আমাদের রন্ধ্রে র!
DeleteKhub dami kotha.jedin meyera nijermullyo dite sikhbe sei din meyeder o tader baba makeo kosto peye hobe na.
ReplyDeleteলেখার শুরুটা তে যে উদাহরণ দিয়েছেন, লেখার বাকি অংশের সাথে ঠিক যায় না।
ReplyDeleteসংসার যে মেয়েদের একমাত্র অবলম্বন নয়, তাদের অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার প্রয়োজন যে আরও বেশি, সেটা বোঝানোর জন্য ছবিটার কথা উল্লেখ করেছি। ওটা ইন্ট্রো হিসেবে ধরে নিন। ��
ReplyDeleteভীষন জরুরী আর প্রয়োজনীয় হল অর্থনৈতিক স্বাধীনতা । অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ই অন্যান্য স্বাধিকার ও স্বাধীনতা র পথ প্রশস্ত করে ।।
ReplyDeleteShare করলাম আমাদের page এ......
Oshadaron, Onek Valo, Onek Dhonnobad
ReplyDeleteশহুরে মানসিকতা অনেকটা পাল্টেছে। মেয়েদের শিক্ষার দিকে অভিবাবকরা অপেক্ষাকৃতভাবে আগ্রহী হচ্ছেন। মেয়েদের স্বনির্ভরতার বিষয়ে চিন্তাশীল হচ্ছেন। গ্রামীণ মানসিকতার কোন হেলদোল নেই। সেখানে অধিকাংশ অভিভাবক মেয়েদের পরনির্ভর হয়ে থাকার মতোই তৈরি করে যাচ্ছেন। আমাদের দেশের সিনেমা ও টিভি সিরিয়ালগুলোও মেয়েদের সুশীল ঘরণী হয়ে থাকতে শেখায়। আর বেশিরভাগ মানুষ সিরিয়াল দেখে বাঁচতে শেখে। তাই অবস্থার আমূল পরিবর্তন সুদূর ভবিষ্যতেও সম্ভবপর মনে হচ্ছে না। লেখাটা ভাল লাগল।
ReplyDeleteধন্যবাদ 😊😊❤
Deleteঅসাধারণ লেগেছে কথা গুলো 👌👌👌
ReplyDeleteঅসাধারণ লেখা..
ReplyDeleteঅনেক অনেক ধন্যবাদ 😊😊❤
Deleteপুরোটা পড়ার সময় পেলাম না। সময় পেলে পড়ব। কিন্তু প্রাক্তন মুভিতে যেটা দেখানো হয়েছে ১ম স্ত্রীর উচ্চাকাঙ্খা, তার স্বামীর প্রতি উদাসীনতা, স্বামীর বাড়ির লোকজনের প্রতি উদাসীনতা। যদি তাই না হত ২য় স্ত্রীকে সে এত ভালোবাসতে পারতো না।
ReplyDeleteআপনি নিজের মত ২+২= ৫ লিখে দিয়েছেন।
তার মানে আপনি বলতে চান মেয়েদের উচ্চাকাঙ্খা থাকতে নেই? তার কাছে কাজের জায়গায় নিজের উন্নতির চেয়ে স্বামী-শ্বশুরবাড়ির মানুষজনের প্রতি কর্তব্যই বেশি প্রাধান্য পাওয়া উচিত যেটা দ্বিতীয় স্ত্রী করেছিল??? তাহলে তো যা লিখেছি ঠিকই লিখেছি। আমার আপত্তি তো ঠিক এই মানসিকতাতেই!
DeleteLekhatar modhye besh kichhu oti shorolikoron thakay shorbanrokorone ekmot hote parlam na, kintu mool je boktobyo, orthat meyeder orthonoitik shabolomboni nari shadhinotar prothom ebong prodhan dhap ar proti meyer jibone biyer cheye ota beshi guruttopurno, e byapare shompurno shohomot.
ReplyDeleteLekhikake onek dhonyobad.
সুন্দর কথনগুলো। অনেক ভালো লেগেছে।
ReplyDeleteলেখাটা দারুণ লেগেছে! মূলত, নারীকে নিজে আগে বুঝতে হবে! তাহলেই এর থেকে বের হওয়া সম্ভব!
ReplyDeleteAmi sei nari😓 ektu bolte parben ami ki korbo.....ami sonirvor hote chi..ami sei kalo nari....amar 2to sontan 1meya(11yr) 2chele(2yr).....ami H.s psss age-32.....ei duniyai amar kei nei..husbend sathe thaki
ReplyDeleteCan economic independence, as u think, be enough to address women's emancipation?? Economic independence is of course an important point but I don't think that this alone can meet d question of "Nari mukti".
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeleteNeed an English version for the Same, need someone to read it out!!
ReplyDeleteমিশন মহিলা উন্নয়ন সংস্থা
ReplyDeleteকালিগঞ্জ,সাতক্ষীরা।
Bastobta toh perfect noy, bostobe shottii ekhono onek kushongshkar shomaje bidyoman, tahole bastobke manyota diye kibhabe kushongshkarmukto hoa shombhob?
ReplyDeleteKushongshkarmukto hote hole bastobke ogrjjho korte hobe.
মেয়ের বাবা সবসময়েই অর্থের বিনিময়ে ব3য়ে দেয়। অর্থ ছাড়া কখনোই নয়, এই কথাটার সাথে একমত হতে পারলাম না। দিন বদলাচ্ছে, সমাজ বদলাচ্ছে। বৈপ্লবিক বিবাহ সংঘটিত হচ্ছে। যেখানে বিবাহের সময় কোনোরকম যৌতুক নেওয়া হয় না।
ReplyDeleteঅর্থের বিনিময়ে বলতে শুধু পণ বোঝাতে চাইনি...মেয়ের বাবাকে মেয়ের বিয়ের জন্য প্রচুর অর্থ খরচ করতে হয় এখনও...গয়না, রীতি ইত্যাদির জন্য, পণ দিতে না হলেও...এটা তো মানবেন! তবে হ্যাঁ, কিছু কিছু বিয়ে যৌতুক বা কোনও বাহুল্য ছাড়াই সংঘটিত হয়....সেগুলো নগণ্য!
DeleteSotti kotha bolechen...but onk meye der kichutei bojhate patina...husband er income ta te proud houar kichu nei or tar ache bole tomar ache seta noi..nine income korle seta niye satisfied house jai.
ReplyDelete😔😔😔👍
Deletehttps://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2479239455646817&id=100006823591973&_ft_=mf_story_key.2479239455646817%3Atop_level_post_id.2479239455646817%3Atl_objid.2479239455646817%3Acontent_owner_id_new.100006823591973%3Aoriginal_content_id.2594794853939023%3Aoriginal_content_owner_id.2088187431266437%3Athrowback_story_fbid.2479239455646817%3Apage_id.2088187431266437%3Aphoto_id.2494029600883970%3Astory_location.4%3Aattached_story_attachment_style.video_inline%3Apage_insights.%7B%222088187431266437%22%3A%7B%22page_id%22%3A2088187431266437%2C%22actor_id%22%3A100006823591973%2C%22attached_story%22%3A%7B%22page_id%22%3A2088187431266437%2C%22actor_id%22%3A2088187431266437%2C%22dm%22%3A%7B%22isShare%22%3A0%2C%22originalPostOwnerID%22%3A0%7D%2C%22psn%22%3A%22EntStatusCreationStory%22%2C%22post_context%22%3A%7B%22object_fbtype%22%3A266%2C%22publish_time%22%3A1569763160%2C%22story_name%22%3A%22EntStatusCreationStory%22%2C%22story_fbid%22%3A%5B2594794853939023%5D%7D%2C%22role%22%3A1%2C%22sl%22%3A4%7D%2C%22dm%22%3A%7B%22isShare%22%3A0%2C%22originalPostOwnerID%22%3A0%7D%2C%22psn%22%3A%22EntStatusCreationStory%22%2C%22role%22%3A1%2C%22sl%22%3A4%2C%22targets%22%3A%5B%7B%22actor_id%22%3A100006823591973%2C%22page_id%22%3A2088187431266437%2C%22post_id%22%3A2594794853939023%2C%22role%22%3A1%2C%22share_id%22%3A0%7D%5D%7D%7D%3Athid.100006823591973%3A306061129499414%3A2%3A0%3A1575187199%3A-4133307641146324380&__tn__=%2AW-R#footer_action_list
ReplyDeleteAmio aki chintadharai biswas kri...ato sundor lekhar jonno অসংখ্য ধন্যবাদ !!
ReplyDeleteAmio aki chintadharai biswas kri...ato sundor lekhar jonno অসংখ্য ধন্যবাদ !!
ReplyDeleteAmio aki chintadharai biswas kri...ato sundor lekhar jonno অসংখ্য ধন্যবাদ !!
ReplyDelete❤️❤️❤️❤️❤️❤️
Deleteএমন একটা অনর্থক লেখা যা আজ আমাদের সমাজটাকে ধ্বংস করে দিচ্ছে
ReplyDeleteTa apnar mawte samaj ta Kemon howa uchit?????
DeleteKemon vabe dhangso korchye? R dhangsho hoata kake bole please explain
DeleteKhub satti kotha.. aj je ekhono ei purush tantrik somaje amra pratimuhurto obhelito seti r ekmatro karon nari nije.. r tader ei samajik voi..aj jadi prati ti mohila ra mon sakto kore ei tothakothito system r berajaal theke nijeder manoshikota k ektu bordhito kore sekhane mone hoi anek tai amra mohila ra uchit morjada pabo .. kintu seta nijer upor vorsa r sahosh kore egote hobe..
ReplyDeleteThik bolechhen 👍
Deleteঅনেক ভাল লাগল..........
ReplyDeleteধন্যবাদ লেখিকা।
Thanku ❤️🥰❤️
DeleteMoner kothata jeno porlam. Thank you Madam.
ReplyDeleteThank You very much ma'am.
ReplyDeleteঅসাধারণ । একেবারে মনের কথা। তবে এর জন্য প্রয়োজন মানসিক শিক্ষার। যা চিন্তা ভাবনাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে । এক এক সময় মনে হয় পৃথিবীটাকে ভেঙে চুড়ে নতুন মোড়কে মুড়ি। যেখানে নারী ও পুরুষ দুটো আলাদা creature হবে প্রকৃতির । কিন্তু বৈষম্য থাকবে না সামাজিক স্থানের। সংসার সুখে রাখার দায়িত্বে থাকবে যৌথ উদ্যোগ । অফিস করে ফিরতে দেরী হলেও নারীর মনে আসবে না কোনো অপরাধ বোধ । পুরুষ করবে সহযোগিতা । অর্থনৈতিক স্বাধীনতা শুধু অধিকার বা মানই আনবে না আনবে যৌথ উদ্যোগের সম দায়িত্ববোধ । কবে হবে এমন রূপকথার সমাজ?
ReplyDeleteঅসাধারণ । একেবারে মনের কথা। তবে এর জন্য প্রয়োজন মানসিক শিক্ষার। যা চিন্তা ভাবনাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে । এক এক সময় মনে হয় পৃথিবীটাকে ভেঙে চুড়ে নতুন মোড়কে মুড়ি। যেখানে নারী ও পুরুষ দুটো আলাদা creature হবে প্রকৃতির । কিন্তু বৈষম্য থাকবে না সামাজিক স্থানের। সংসার সুখে রাখার দায়িত্বে থাকবে যৌথ উদ্যোগ । অফিস করে ফিরতে দেরী হলেও নারীর মনে আসবে না কোনো অপরাধ বোধ । পুরুষ করবে সহযোগিতা । অর্থনৈতিক স্বাধীনতা শুধু অধিকার বা মানই আনবে না আনবে যৌথ উদ্যোগের সম দায়িত্ববোধ । কবে হবে এমন রূপকথার সমাজ?
ReplyDeleteDarun sundor lekhoni apnar,amaro recently biye hoye,jodio kormosutre amra badir theke aladai thaki,kintu jokhon sosur sasuri asen, janina keno ek advut anuvuti kaj korte thake,oneder khushi korar dayvar jeno amar. Ai SONGSAR sobdo ta vishon vabe bujhte pari.
ReplyDeleteখুব ভাল বাট এই লিখাটা ভাল মেয়েদের জন্য না।এখন তো মেয়েরা আধুনিকতার নামে ডিভোর্সকে ফ্যাশনে পরিণত করেছে।আর কিছু ফ্যামিলি বের হয়েছে যারা দেনমোহরের বাণিজ্য করে। এদের থেকে সাবধান হতে হবে
ReplyDeleteমুশকিল হচ্ছে মানে ক জন . আমার ক্ষেত্রে তো এতো উত্তর দিতে হয় কেন আলাদা থাকি . কেন বিয়ে করবো না . বিরক্ত . But সমাজ বদলাচ্ছে
ReplyDeleteউপার্জনশীল হয়ে কম উপার্জন করা বা বেকার ছেলে কে বিয়ে করাটাও কিন্তু জরুরি। ওটাই মেয়েরা করে না। কিন্তু ছেলেরা উপার্জন করে নিশ্চিন্তে উপার্জন না করা মেয়েকে বিয়ে করে। পাশ্চাত্য আদব কায়দা নকল করলেই কি সব সমস্যা মিটে যায়। বিগত কিছু বছর এই নকলের জন্যই divorce বাড়ছে। সুস্থ মানসিকতার মানুষের সংখ্যা কমছে তার প্রমান। উপযুক্ত সঙ্গী খুঁজে পেলেই কাজ সংসার একসাথেই সামলানো যায়। কাজের গায়ে যেমন লেখা থাকে না যে সেটা মেয়েদের বা ছেলেদের তেমন উপার্জন বা আত্মত্যাগ বা সংসার সেটার কোনোটাই একা ছেলে বা মেয়েদের হয় না। দুজনের হয়। compromise কথাটাই যদি শুধু মেয়ে বা ছেলে একজনের জন্য হয় তাহলে সমস্যা উপার্জনশীল আর বিয়ে দুটোই আপেক্ষীক। যার যেটা প্রয়োজন করবে।
ReplyDeleteআমি তো বলব বর্তমান জগতে অর্থনৈতিক দিক থেকে স্বাধীন মেয়েদের বিয়ে না করাই উচিত। কারণ এদের সামান্য স্বাধীনতা খর্ব হলেই পান থেকে চুন খসে যাবে। মেয়েরা শুধুমাত্র ইকুয়ালিটি কথা বলে, কিন্তু কোনদিন ভেবে দেখেছেন কেন একটি স্বাবলম্বী মেয়ে বেকার ছেলেদের বিয়ে করতে পারে না। বরং তারা আরও ভাল অর্থনৈতিক দিক থেকে স্বাবলম্বী ছেলেদের বিবাহ করে।সুতরাং এসব ভাট বকে লাভ নেই আগে একটা বেকার ছেলেকে বিয়ে করো তারপরে এই সমান অধিকার এর কথা বলতে আসবা। এরকম নেরীবাদী মানসিকতা সমাজের জন্য ক্যান্সার।
ReplyDeleteEkdom thik bolechen...Ajkal sob jaigai Feminism nie hirik utheche...eta bastob noi
Deleteমেয়ের বাবা অর্থ সহযোগে ( খালি হাতে কখনওই নয়) মেয়েকে তুলে দেন একটি পুরুষের হাতে - eta sobsomoi sotti noi.. Ami(male) arrange marriage korte jachchi khali hatei... Amar hobu bou sundari oo noi.. Education qualifications e amar chea khub kharap (2 bar HS fail) r ami ekjon Group B category government employee r amake dekhte kutsit oo noi...Amar hobu bou oo feminism nie boro boro kotha bole kintu tar nijer bari te tar ma jhi er moto khate othocho eta ke se responsibility bole mone kore na je se tar ma ke ektu housework e help korle tar ma ektu relief pai... Se ma er ranna r gunogan kore kintu nije ekdino tar maa ke rannar kaje help kori ni...private tuition porai othocho tar baba r kach theke pocket money adai kore... Ami male hote pari kintu ami amar ma ke housework r kaje help korte sobsomoi egie thaki karon eta amar responsibility.
ReplyDeleteFeminism nie joto kichui bollun na keno responsibility erie keu mohan hoi na...Bortoman somaje amara tari ovab sobsomoi dekhchi
একপেশে বক্তব্য। সবার আকাঙ্ক্ষা, সবার ইচ্ছাকে সরলীকরণ করা ঠিক নয়। যে উপার্জন করে আপন পায় দাঁড়িয়ে স্বামীর মুখাপেক্ষ না হয়ে জীবনযাপন করতে চায়, সে তা করতেই পারে। কিন্তু কেউ যদি স্বামীর উপর নির্ভরশীল হয়ে স্বামীর সেবা করে সংসারজীবনে সাফল্য পেতে চায়, সেটাও দোষের নয়। আবার কেউ যদি স্ত্রীর উপার্জনে দিনাতিপাত করতে চায়, সেটাও দোষের নয়। মূল কথা হল একটা স্বার্থকে partnership গড়ে তোলা। তৃপ্তি পাওয়াটাই আসল কথা। কে পতিব্রতা হয়ে তৃপ্তি পেল, আর কে স্ত্রৈন হয়ে তৃপ্তি পেল, সেটা মূখ্য নয়।
ReplyDeletehttps://www.facebook.com/arazon.com24/
ReplyDeletehttps://www.facebook.com/arazon.com24/
ReplyDeletehttps://www.facebook.com/arazon.com24/
ReplyDeleteMen's & Women's are composite combination.Domestic life means responsibility for each and other.So I think it's may carry forward both of male and female.When we feel it is our duty then it's going smoothly................
ReplyDeleteManashi mam uni ota bolte chaini j chaoya ta chele der dik theke aste hobe.meye ra nijerai chaite pare. Kintu onek chelei setake support korena. To uni otai bolchen onekei chai j meye ra uparjon korte chaile koruk. Mane onekei ate badha dite chai na. R uni j bollen ate husband er sonman bare setar o apni vul byakkha korlen. Uni ata bolte chaini j husband er sonman barbe tai uparjon koruk. Borong meye tar uparjon korar icche ke support korar jonno point khuje ber korchen. Karon onekei chai na..tai positive kichu point o dorkar. R akta kotha kono meyer nijer porichoy gore tulte chaitei pare. Seta jamon akta chaoya. Thik tamon kono meye chaitei pare songsar take sundor kore guchiye se korbe. To ai chaoya takeo sonman korun.tar amon bissas thaktei pare ebong reality teo hoi j tar husband er jonno tar kokhono monehoi na j tar nijer alada kore nijer payer tomar mati shokto korar proyojon ache. R haa meyeder onek kichu shokti ache ja cheleder nei. Akta songsar kivabe chalate hoi valovabe seta meye rai pare. Sontan tao meye rai jonmo dite pare. Tader manus kore tulte meye ra jevabe parbe chele ra parbe na. Shristi tai amon vabe hoyeche. Atake osikar kora jay na. Atar sathe scientific ebong physcological jukti royeche.
ReplyDeleteআমি যে স্ত্রী সংসারকে গ্লোরিফাই করে জান দিচ্ছি, আমার কী হবেগো!!! বউ আসবে বলে পরিচারিকা খুজছি। এখন! আমিতো শেষ। নাহ, এইটার উল্টা করে স্ত্রী সংসারকে তো গ্লোরিফাই করতে গেলে বিপদে পড়ে যাবো।
ReplyDeleteনিজে ফালতু ঘরে যাবে আর যত দোষ নন্দঘোষ। আজকাল কে মানা করছে মেয়েদের সাবলম্বী না হইতে! স্বামীরাই চায়। নিজের হয়না। তারপর সবার লেজ কাটার চিন্তা করে।
অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক এবং সময়োপযোগী একটি লেখা। খুব ভালো লাগল।
ReplyDelete